ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক আবু জাফর কামরুজ্জামান বৃহস্পতিবার শহিদুলের উপস্থিতিতে এ রায় দেন। শহিদুলের গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার হোগলপাতি গ্রামে। আর জেসমিনের বাবার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ির বুজরুক বরকাতপুরে। তুরাগের রানাভোলা এলাকার এক বাড়িতে তারা ভাড়া থাকতেন।
২০১১ সালের ২২ অগাস্ট রাতে ওই বাড়ি থেকে জেসমিনের লাশ উদ্ধারের পর তার ছোট ভাই মো. আব্দুর রশিদ তুরাগ থানায় শহিদুলকে আসামি করে এই হত্যা মামলা দায়ের করেন।
সেখানে অভিযোগ করা হয়, পারিবারিক বিরোধের জেরে জেসমিনকে ‘শ্বাসরোধে হত্যা’ করেন শহিদুল। জেসমিনের চার বছরের মেয়ে ওই ঘটনা দেখে ফেলে।