স্ত্রী প্রবাসে থাকায় শ্যালিকার সঙ্গে ভগ্নিপতির গড়ে উঠে অবৈধ সম্পর্ক। এক পর্যায়ে স্ত্রীর বড় বোনের মেয়ের সঙ্গেও শুরু হয় অবৈধ সম্পর্ক। আর বিষয়টি জেনে যাওয়ায় শ্যালিকার সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাকে খুন করেন সুহাগ। শুধু খুন করেই থেমে থাকেননি সুহাগ। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়ারও চেষ্টা করেন তিনি।
বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে সুহাগকে আসামি করে থানায় মামলা করেন শ্বশুর আব্দুল ছাতির। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সুহাগকে আটক করলে বিষয়টি জানা যায়। বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান উদ্দিন প্রধানের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন সুহাগ।