২০২৪ সালের মধ্যে জাহাজ ভেড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর’ বাস্তবায়নের কাজ চলছে। এটি নির্মিত হলে বঙ্গোপসাগর উপকূল পরিণত হবে আধুনিক সিঙ্গাপুরে। কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বঙ্গোপসাগর উপকূলে ছিল লবণের মাঠ। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আমদানি করা কয়লা খালাসের জন্য সেই মাঠ খনন করে বানানো হচ্ছে জাহাজ চলাচলের কৃত্রিম নৌপথ। এই নৌপথে এখন বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম খননযন্ত্র ‘ক্যাসিওপিয়া–ফাইভ’ বালু–মাটি খুঁড়ে চলেছে।
সাগর থেকে এ নৌপথে ঢোকার মুখে হাতের ডানে নির্মিত হবে টার্মিনাল। আর একই নৌপথ ব্যবহারের সেই সুবিধা কাজে লাগিয়ে এই লবণমাঠেই হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর।
মাতারবাড়ী পোর্ট চট্টগ্রাম বন্দরের সীমার মধ্যে। তাই নতুন এ বন্দরটি চট্টগ্রাম বন্দরের অধীনে পরিচালিত হবে। একটি বন্দরের অধীনে অনেক টার্মিনাল বন্দর থাকতে পারে।