শীতের এই সময়ে মা হয়েছেন গৃহিণী শান্তা বেগম। নবজাতককে একটু উষ্ণতা দিতে চেয়েছিলেন। তাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন গ্যাসের চুলার পাশে। একটু অসতর্ক হতেই শান্তার গায়ে আগুন ধরে যায়। শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে যায় নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের এই নারীর। ২০ ডিসেম্বর থেকে আছেন রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।
শান্তা প্রথম আলোকে বলেন, কোলে ছিল চার দিন বয়সী ছেলে। তাই তিনি নিজে আগুন নেভাতে পারেননি। চিৎকার দিলে পরিবারের সদস্যরা এগিয়ে আসেন। তাঁরা আগুন নেভান। এখন সময় কাটছে হাসপাতালের বিছানায়। কবে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন, জানেন না।