পদ্মা সেতুর পিলারের গায়ে আঁকিবুকি বন্ধে কঠোর হচ্ছে সেতু কর্তৃপক্ষ। সেতুর প্রকৌশলীরা বলছেন, সেতুর স্থাপনায় লেখালিখি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও দর্শনার্থীরা এই কাজ করছেন।
তারা বলেন, সেতুর কয়েকটি পিলার পদ্মার চর এলাকায়। ট্রলার-স্পিডবোট নিয়ে অনেকেই এসব চরে বেড়াতে আসেন। মূলত ছুটির দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও শরীয়তপুরের বাংলাবাজার ঘাট থেকে ছোট ছোট দল এসে পদ্মার চরে চড়ুইভাতি করে। তারা পিলারের কাছে ছবি তোলেন। তারাই এ ধরনের আঁকিবুকি করেন।
একই অভিযোগ করেন শিমুলিয়া ঘাটের ট্রলারচালক মো. মিজানুর। তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আমরা দর্শনার্থীদের নিষেধ করি কিন্তু তারা মানতে চান না। তবে সেনাবাহিনীর সদস্যদের দেখলে তারা পিলার থেকে দূরে থাকেন।’
সেতুর প্রকৌশলী ওয়াদুদ নিশাদ বলেন, ‘সেতুর ২১-২২ নম্বর পিলারে সবচেয়ে বেশি আঁকিবুকি হয়েছে। শ্রমিক-প্রকৌশলীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। এ ধরনের কাজ আমাদের মর্মাহত করে।’