‌ছাত্র-ছাত্রীদের কথা কে ভাবে!‌

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৭:০২

পশ্চিমবঙ্গ-সহ ভারতের একাধিক রাজ্যের সরকার চায়নি যে, এই কোভিড পরিস্থিতির মধ্যে দেশ জুড়ে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারির যৌথ প্রবেশিকা পরীক্ষা হোক৷ কিন্তু পরীক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষ নষ্ট হবে, ইঞ্জিনিয়ারিং আর মেডিকেল কলেজে প্রথম বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীরা দ্বিতীয় বর্ষে চলে গেলে নতুন শিক্ষার্থীর অভাবে প্রথম বর্ষের ক্লাস ফাঁকা যাবে, ইত্যাদি নানা দিক বিবেচনা করে নির্ধারিত সময়েই পরীক্ষা নেওয়ার বিধান দিয়েছিল আদালত৷ অথচ অভিভাবকরা অনেকেই চাননি যে তাঁদের ছেলে-মেয়েরা এই সংকট পরিস্থিতিতে পরীক্ষা দিতে গিয়ে সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে পড়ুক৷ তাঁরা ভারতের সুপ্রিম কোর্টের কাছে ফের সিদ্ধান্ত বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিলেন৷ যে সব রাজ্য সরকার এই সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার বিরুদ্ধে, তারাও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল৷ কিন্তু সব পক্ষকে নিরাশ করে সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দেয়, পরীক্ষা হবে৷

কিন্তু এমন মারাত্মক এক সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখার কোনও পরিকল্পনাই নজরে পড়ল না৷ এবারও যথারীতি বিভিন্ন জেলার পরীক্ষার্থীরা এই লকডাউনের মধ্যেই উজিয়ে কলকাতা এবং সংলগ্ন মফস্‌সলে যাচ্ছেন রবিবার মেডিকেল জয়েন্ট এন্ট্রান্সের পরীক্ষা দিতে৷ তার আগে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরীক্ষাও একই ভাবে দিতে আসতে হয়েছে ছাত্র-ছাত্রীদের৷ পশ্চিমবঙ্গে আগামী রবিবারের পরীক্ষা যাতে দিতে পারে সবাই, সে জন্য শনিবারের ঘোষিত লকডাউন বাতিল করেছে রাজ্য সরকার৷ পরীক্ষার্থীদের জন্যেই বিশেষ ভাবে কলকাতায় মেট্রো রেল চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us