বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির দুর্নীতির কারণে শিক্ষক-কর্মচারীরা নির্যাতনের বেড়াজালে ঘুরপাক খাচ্ছেন বছরের পর বছর। আবার কখনও কখনও প্রতিষ্ঠানের প্রধানই হয়ে ওঠেন বেপরোয়া। মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র ও বিধিবিধান অমান্য করা ছাড়াও আদালতের আদেশও মানছে না অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) শিক্ষক নির্বাচন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও তাদের নিয়োগ ও আর্থিক দুর্নীতির লাগাম টানতে পারছে না সরকার।
গত কয়েক মাসে মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর থেকে জারি করা বিভিন্ন আদেশে দেখা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির দুর্নীতির অভিযোগে কয়েকজন অধ্যক্ষের বেতন স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া বেশকিছু শিক্ষকের চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তা ও বেতন স্থগিত হয়েছে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির কারণে।