লকডাউন এখন জরুরি নয়, বিলাসিতা হবে

জাগো নিউজ ২৪ আনিস আলমগীর প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২০, ০৯:২৯

চলতি জুনের শুরু থেকে লকডাউন শিথিল করায় লোকজন অফিস যাচ্ছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসছেন। সীমিত মাত্রার এই লকডাউনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার মতো পরিস্থিতি এখনও নেই। গণপরিবহনও চালু হয়েছে। সেই সঙ্গে কোভিড-১৯ পরীক্ষায় পাল্লা দিয়ে করোনা রোগী বাড়ছে। পরীক্ষার হারও বেড়েছে, রোগীও বাড়ছে। মৃত্যুও কমছে না। কোনোভাবেই বলা যাবে না যে বাংলাদেশে করোনার বিস্তার থেমেছে। সে কারণে সরকার লকডাউন কেন শিথিল করলো এই বিতর্ক শুরু হয়েছে।

কমপক্ষে আরও ১৫ দিন কঠিন লকডাউনের পরামর্শ দিচ্ছেন অনেকে। কিন্তু এই মুহূর্তে সরকারের লকডাউন তোলা ছাড়া কী করার আছে! লকডাউন আরও ১৫ দিন নয়, একমাস থাকলেও এই মহামারিকে বাংলাদেশ থামাতে পারবে এর কোনো গ্যারান্টি আছে? দুই মাসের লকডাউনে কত লোক পথে নেমেছে, কত লোক চাকরি হারা হয়েছে, কত লোক সামনে অন্ধকার দেখছে- সে হিসাব কি কেউ জানে? আমাদের কোনো পরিসংখ্যান আছে? নামে ডিজিটাল বাংলাদেশ- পরিসংখ্যান খুঁজতে যান, কোনো নাগরিকের বিস্তারিত জানতে চান- পাবেন না।

আমার জানার ইচ্ছে যারা এই পর্যন্ত মারা গেল তাদের আর্থসামাজিক অবস্থান কী? যারা আক্রান্ত হলো- তাদের শুধু বয়স নয়- সামাজিক অবস্থান কী? সামাজিক অবস্থানের কারণে যারা ওয়াসার কলের পানি সরাসরি খাচ্ছে আর যারা ফুটিয়ে খাচ্ছে বা কেনা পানি খাচ্ছে- তাদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কি একই রকম?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us