You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোনো পক্ষ নেয়ার ঝুকি নেবে না পাকিস্তান: পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান উত্তেজনার বিষয়ে ঘনিষ্ঠ নজর রাখছে পাকিস্তান। তবে কোন সংঘাত বাধলে ইসলামাবাদ কারো পক্ষে যোগ দেবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি। মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে পররাষ্ট্র বিষয়ক স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। আলাপকালে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধিতে পাকিস্তান উদ্বিগ্ন। যেকোন সংঘাত পাকিস্তানসহ গোটা অঞ্চলের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সুস্পষ্ট কৌশল থাকতে হবে। এসময় উপসাগরীয় অঞ্চলের চলমান উত্তেজনায় পাকিস্তান কোন পক্ষে থাকবে না বলে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন তিনি।ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সংঘাত বাধার আশংকার মধ্যে কোরেশির কাছ থেকে এই বক্তব্য আসে। যুক্তরাষ্ট্রের দাবি ইরানের কাছ থেকে হুমকির ‘বিশ্বাসযোগ্য’ তথ্য পাওয়া গেছে। তাই মধ্যপ্রাচ্যে একটি বিমানবাহী রণতরী ও বোম্বার টাস্কফোর্স পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরান ওই অঞ্চলের তেলবাহী জাহাজ চলাচলকে টার্গেট করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র। এর পরই মার্কিন মিত্র সৌদি আরব দাবি করে রহস্যজনক হামলায় তাদের দুটি জাহাজ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। একইসঙ্গে মঙ্গলবার সৌদি আরবের তেল স্থাপনায় ড্রোন হামলার জন্য ইরান সমর্থিত হুথিদের দায়ী করেছে সৌদি আরব। পর্যবেক্ষকদের ধারণা অবস্থা যেভাবে আগাচ্ছে তাতে মার্কিন মিত্রদের সঙ্গে ইরানের একটি যুদ্ধ বেধে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে সংঘাত বাধলে তা হবে পাকিস্তানের কূটনীতির জন্য পরীক্ষা। ইরানের প্রধান শত্রু সৌদি আরবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে পাকিস্তানের। অন্য দিকে সে প্রতিবেশীকেও ক্ষুব্ধ করতে চায়না। আরব-ইরান শত্রুতার কথা উল্লেখ না করেই কোরেশি বলেন, ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের সকল দেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমরা আমাদের সম্পর্কগুলো ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাই না। এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে জাতীয় স্বার্থ সমুন্নত রেখেই পাকিস্তান তার কৌশল প্রণয়ন করবে। এ জন্য পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা কাউন্সিলের সঙ্গে পররামর্শ করবে সরকার। এই কাউন্সিলে প্রবীণ কূটনীতিকরা রয়েছেন। তিনি বলেন, এটা খুবই স্পর্শকাতর ইস্যু। আমরা পরিস্থিতির উপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখছি। পরিস্থিতি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে আমরা এমন একটি কৌশল প্রণয়নের চেষ্টা করছি যেন আমাদের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং এই অঞ্চল অস্থিতিশীল না হয়ে পড়ে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন