শীতের সকালে আপনারও কি ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫১

সুয্যিমামা সবে আড়মোড়া ভেঙেছে। আলো ছড়িয়ে বলছে, ‘ইশ্‌! আমি উঠলাম ভাগ্যিস, তাই রাত্তির হলো ভোর।’ আর ঠিক তখনই মুঠোফোনের অ্যালার্মটা বেজে উঠেছে। কিন্তু মায়ের বোনা নকশিকাঁথার উষ্ণতা থেকে হাত বের করে অ্যালার্মটা বন্ধ করা যে কঠিন। আরও কঠিন শীতের ভোরে ঘুমের জগৎ থেকে নিদারুণ কর্মময় জগতে ফেরা। ফিরব বললেই ফেরা যায় নাকি!


শরীর, মন বিদ্রোহ করে। দোষ কি শুধু শরীর-মনের? প্রকৃতিও যে তখন আড়মোড়া ভাঙেনি। বারান্দার টবে ফোটা ফুলগুলো শিশিরে ভিজে জবুথবু, সামনের ডাবগাছের লম্বা পাতাগুলোও যে কুয়াশা মেখে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছে। পায়ের কাছে ঘুমিয়ে আছে আদুরে বিড়ালছানা। মন বলে ওঠে, আহা যদি ফুল, পাতা নিদেন বিড়ালছানাটাও হতাম।


কিন্তু হতে তো হবে সকালবেলার পাখি। সবার আগে কুসুমবাগে উঠতে হবে জাগি। তবে চলুক সে প্রস্তুতি। দিনপঞ্জিকার পাতা বলছে, এখন হেমন্তের মাঝ বয়স। পৌষ ডাকাডাকি করছে। যান্ত্রিক নগর ঢাকায় অবশ্য শীতের আমেজ টের পাওয়া যায় সকাল-সাঁঝে। ঢাকার বাইরে বিশেষ করে উত্তরের দিকে কিন্তু সেই চিরচেনা কুয়াশাভেজা গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে রোদ্দুর উঁকি দিচ্ছে। সবুজ ঘাসগুলো শিশিরে ভিজেছে। আলমারি আর দেরাজ থেকে বেরিয়ে পড়েছে উলের টুপি, সোয়েটার, শাল। ভোরের দিকে সেগুলো গায়ে চাপাতেই হচ্ছে। হাতে এসেছে ধোঁয়া ওঠা গরম চা। সকালে সুয্যিমামার আলস্য ভাঙতেই টানা বারান্দার রেলিং বা খোলা ছাদে ভারী লেপ, কম্বলগুলো গা এলিয়ে দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us