ছিলেন শিক্ষক। এরপর শুরু করেন ব্যবসা। ব্যবসা করতে করতে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে অংশ নিয়ে চেয়ারম্যান হন। ছাত্রলীগ ও যুবলীগ করার সুবাদে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ। এরপর হয়ে যান সংসদ সদস্য (এমপি)। সবশেষে প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন।
ইউপি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এমপি হওয়ার পর দুর্নীতির মাত্রা বেড়ে যায়। চাঁদাবাজি, জমি দখল, ঘের দখল ও সরকারি নানা প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ যার বিরুদ্ধে তিনি পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) আসনের সাবেক এমপি, সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এবং পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. মহিববুর রহমান। এত দিন মহিববুর রহমানের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে সাহস পাননি।