পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পেতে সপ্তাহে কত দিন ও কতক্ষণ গায়ে রোদ লাগাতে হবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১২

বছর কয়েক আগে রোগীরা বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এসে বলতেন, বাংলাদেশে এত পরীক্ষা করল, আমার রক্তে যে ভিটামিন ডি কম, এটাই কেউ ধরতে পারল না!


অথচ আমেরিকান ও ইউরোপিয়ান এন্ডোক্রাইন সোসাইটিগুলো একমত যে প্রয়োজন না হলে গণহারে সবার ভিটামিন ডি পরীক্ষা করার দরকার নেই। কিন্তু ব্যয়বহুল এই পরীক্ষা বর্তমানে যেন রুটিন পরীক্ষায় পরিণত হয়েছে। আর এ–ও জানা উচিত, ভিটামিন ডি কোনো রোগের সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নয়।


খালি গায়ে যে মাঝি গান গাইতে গাইতে নদী পার হন, যে কৃষক মাঠে কাজ করেন, তাঁদের খাবারদাবারে পুষ্টিমান হয়তো সব সময় ঠিক থাকে না, কিন্তু ভিটামিন ডি পরীক্ষা করলে রক্তে ঠিক পরিমাণমতোই পাওয়া যাবে। কারণ, ভিটামিন ডির আরেক নাম ‘সানশাইন ভিটামিন’। সূর্যের আলো যখন আমাদের গায়ে এসে লাগে, ত্বকে জমে থাকা কোলেস্টেরল থেকে ভিটামিন ডি আপনা–আপনি উৎপন্ন হয়। এরপর সেটি রক্তে মিশে লিভার আর কিডনিতে গিয়ে অ্যাকটিভ ভিটামিন ডিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ আরও শক্তিশালী হয়। শরীরে এর কাজ হলো রক্তের ক্যালসিয়াম শোষণ করে এর পরিমাণ ঠিক রাখা, হাড় শক্ত ও মজবুত রাখা, পেশির শক্তি বজায় রাখা, কিছু কিছু রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা ইত্যাদি। একধরনের ভিটামিন হলেও নানাবিধ বিপাকীয় প্রভাবের জন্য ডিকে এখন একটি হরমোন বলা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us