হুট করে ক্লান্ত লাগছে? একটি খেজুর খেয়ে নিন। আমাদের তাত্ক্ষণিক শক্তির জোগান দিতে পারে ফলটি। এছাড়া দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় প্রাকৃতিক মিষ্টি খেজুর রাখলে দূরে থাকা যায় নানা ধরনের রোগ থেকে।
খেজুরে মেলে যেসব পুষ্টিগুণ
খেজুরে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, কপার, ফসফরাস, পটাশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও তেল।। ১০০ গ্রাম খেজুরে ২৭৭ ক্যালোরি, ৭৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৬৬ গ্রাম শর্করা (গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ), ৭ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার, ২ গ্রাম প্রোটিন, প্রায় ০.৫ গ্রাম ফ্যাট, ৬৯৬ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম এবং ৫৪ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এছাড়া আয়রনেরও দারুণ উৎস খেজুর।
খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
- প্রচুর পরিমাণে ফাইবার মেলে খেজুরে। ফাইবার প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে, হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- নিয়মিত খেজুর খেলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। কারণ এটি হজম শক্তি ও সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদন বাড়ায়।
- খেজুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম আছে।
- প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রাকৃতিক শর্করা যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজ মেলে খেজুরে। এগুলো দ্রুত আমাদের শক্তি জোগায়। ব্যায়ামের ঠিক আগে খেজুর খেতে পারেন। বাড়বে কর্মক্ষমতা।