বিদ্যুতের খোরশেদনামা

www.kalbela.com প্রকাশিত: ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১০

বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতের মাফিয়া। ২০০৯ সাল থেকে প্রাইভেট-পাবলিক পার্টনারশিপে যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে, তার নিয়ন্ত্রণ করেছেন একক হাতে। ৭২ বছর বয়সেও একই সঙ্গে পালন করেছেন তিনটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ। নিজের ইচ্ছামতো বেতন স্কেল তৈরি করে পকেট ভারী করেছেন। স্বজনদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে দিয়েছেন শত শত কোটি টাকার কাজ। নিজ এলাকা এবং বিভিন্ন সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতাদের স্বজনদের দিয়েছেন পরীক্ষা ছাড়াই উচ্চ বেতনে চাকরি।


কেবল পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রে একটি ক্যান্টিন নির্মাণে খরচ দেখিয়েছেন ৩৫ কোটি টাকা। ভিভিআইপিদের মনোরঞ্জনের জন্য ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করেছেন বাংলো। অর্থ পাচারে আবিষ্কার করেছেন অভিনব পদ্ধতি। দেশি জনবলের বিপরীতে উচ্চ বেতন দেখিয়ে ডলারে পরিশোধ করতেন। তবে কর্মচারীরা পেতেন সামান্য টাকা। ঘনিষ্ঠ ঠিকাদারের প্রকৌশলীকে প্লান্টের ম্যানেজার পদে বসিয়ে সুগম করেছেন দুর্নীতির পথ। এমনকি বিতর্কিত সাবেক এমপি জান্নাত আরা হেনরীর প্রতিষ্ঠান লাম এন্টারপ্রাইজের নামে দিয়েছেন শত শত কোটি টাকার কাজ। পায়রার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাকে অতিথি করে নিয়ে আসতেন এই এমডি। পায়রার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে পরিচিত দুর্নীতির বরপুত্র নামে। তাকে বলা হয় পায়রার সৌভাগ্যের পায়রা। আলোচিত এই কর্মকর্তার নাম এ এম খোরশেদুল আলম।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us