ময়লার ভাগাড় কিংবা পতিত জমি পছন্দ হলেই তার। পেশিশক্তি আর দলীয় প্রভাব খাটিয়ে একের পর জমি দখলের অভিযোগ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের বিরুদ্ধে।
নবম থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মির্জা আজমের হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এ সংসদ সদস্যের সম্পদ ১৫ বছরে বেড়েছে ১২২ গুণ।
মির্জা আজমের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোয়েন্দা শাখা। ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগের ভিত্তিতে মির্জা আজমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করতে যাচ্ছে দুদক।