রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত দুবার অভিযান চালিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করেছেন। সৌভাগ্যবশত, ইউক্রেনের জনগণের সাহসিকতা দেশটিকে এখনো দখল হওয়া থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। আড়াই বছর ধরে ইউক্রেনের বাসিন্দারা কঠোরভাবে মাতৃভূমিকে রক্ষা করে এসেছে। এখন এটি স্পষ্ট যে তাঁরা কখনোই রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করবেন না। তবে তাঁদের দৃঢ় প্রতিরোধ সত্ত্বেও পুতিনের নির্মম আগ্রাসন এখনো চলছে।
যদি ইউক্রেনের মিত্ররা যথার্থ দৃঢ়তা দেখাতে ব্যর্থ হয়, তাহলে এই সংঘাত বছরের পর বছর ধরে চলতে পারে। আর সেটি হলে ইউরোপের স্থিতিশীলতা বিপন্ন হয়ে পড়বে। উদ্বেগের কথা হলো, সামরিক দিক থেকে ক্রমবর্ধমানভাবে শক্তিশালী হতে থাকা রাশিয়া কেবল ইউক্রেনকে নয়, পুরো বিশ্বকেই হুমকির মুখে ফেলেছে। সেই আলোকে দেখলে বলা যায়, এই যুদ্ধ শিগগির শেষ না হলে তা বিপর্যয়কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।