ছাত্রলীগ হলেই পেতেন স্বাস্থ্যের বড় পদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৭

এম এম আখতারুজ্জামান রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ৩৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ছাত্রলীগের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন। ছাত্রত্ব শেষ করে চিকিৎসক হওয়ার পরও রাজনীতি ছাড়েননি। তিনি আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সদস্য হন। বর্তমানে তিনি স্বাচিপের কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক।


স্বাচিপ বা ছাত্রলীগের কর্মী বা নেতা হওয়ার ফলে এম এম আখতারুজ্জামান একই সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কয়েকটি পদ দখল করে আছেন। তিনি রোগনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সহকারী পরিচালক। পাশাপাশি এ বছরের ৫ মে তাঁকে অধিদপ্তরের চারটি কর্মসূচির ব্যবস্থাপক করা হয়েছিল। এগুলো হচ্ছে ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর, ফাইলেরিয়া এবং ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি। অর্থাৎ পাঁচটি পৃথক পদ তিনি একা দখল করে ছিলেন। গত সপ্তাহে এম এম আখতারুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বর্তমানে দুটি কর্মসূচি দেখেন।


স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার সারা দেশে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকে। এর মধ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম, টিকাদান, পুষ্টি কার্যক্রম, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়াসহ বিশেষ রোগনিয়ন্ত্রণ, যন্ত্রপাতি কেনা ও প্রশিক্ষণের মতো ১৪টি কর্মপরিকল্পনা (অপারেশনাল প্ল্যান বা ওপি) বাস্তবায়ন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এতে বছরে সরকারের বরাদ্দ থাকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা। এসব কর্মপরিকল্পনার জনবল বিশ্লেষণে দেখা যায়, সাবেক ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বা স্বাচিপের সদস্যরা প্রাধান্য বিস্তার করে আছেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us