অন্যের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি যত্ন নিতে হবে নিজেরও। পরোপকার ও বিনয়ের একটা সীমারেখা টানতে হবে নিজেই। তবে এই সীমারেখা টানার বিষয়টা কিন্তু সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। আদতে সবাই তো আর অতটা পরোপকারী বা বিনয়ীও হয় না। নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে কি আপনার জীবনে এ রকম কোনো সীমারেখা প্রয়োজন? এটি জানার জন্য আগে বুঝতে হবে,
আপনি অতিরিক্ত পরোপকারি বা বিনয়ী কি না। এর পাঁচটি ‘লক্ষণ’ জেনে নিন আজ।
ক্ষতিকর আচরণকে বারবার মেনে নেওয়া
কেউ আপনার সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে আপনাকেও যে তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করতে হবে, তেমনটা নিশ্চয়ই নয়। তবে বারবার ক্ষমা করে দেওয়াও বাস্তবসম্মত নয়, যখন অন্যের জন্য আপনার ক্ষতি হচ্ছে, তখন বরং ভদ্রভাবেই প্রতিবাদ করুন।
বিনয়ই যখন আপনার প্রধান পরিচয়
সবাই যদি ধরেই নেয় যে আপনি বিনয়ী বা পরোপকারী, তাহলে কিন্তু মহা মুশকিল! কারণ, এ রকম পরিস্থিতিতে সুবিধাভোগী মানুষেরা আপনার কাছ থেকে সব ধরনের সুবিধা আদায় করে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। আর সেসব দাবিদাওয়া মেটাতে গিয়ে আপনার নিজের কাজই বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সব মিলিয়ে একসময় উপকার করা কিংবা বিনয়ী আচরণ করাটাই আপনার জন্য চাপের হয়ে দাঁড়াতে পারে।