পাকিস্তান সরকার ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠরোধ করার জন্য ইন্টারনেটে বিধিনিষেধ আরোপ করতে যাচ্ছে। জাতীয় ফায়ারওয়াল ও কনটেন্ট ফিল্টারিং সিস্টেম বসানোর কারণেই দেশটিতে ইন্টারনেটের গতি কমে গেছে। রাষ্ট্র চাচ্ছে নাগরিকদের ওপর নজরদারি বাড়াতে এবং একইসঙ্গে, রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠরোধ করতে। সরকার চায় কেউ যাতে নিরাপত্তা বাহিনীর দেশের রাজনীতিতে নাক গলানোর বিষয়ে কথা না বলতে পারে।
আর তা নিশ্চিত করার জন্য এই উদ্যোগ। ফায়ারওয়াল পরীক্ষার কারণে বড় আকারে ইন্টারনেট সেবা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিঘ্ন ঘটছে। দেশটির ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষনেতা ও মানবাধিকার কর্মীদের দাবি, অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই উদ্যোগ। সঙ্গে সামগ্রিকভাবে ব্যবসা খাতে ধস নামার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।