এমপক্স: পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের?

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২৪, ২৩:১৮

এমপক্স বা মাঙ্কিপক্সের প্রাদুর্ভাবের কারণে দুই বছরের মধ্য রোগটি নিয়ে দ্বিতীয়বার বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কী কারণে আবার সেই দশা ফিরছে, জানাচ্ছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।


এমপক্স কী?


মাঙ্কিপক্স হারিয়ে যাওয়া গুটি বসন্তের মত, তবে তুলনামূলকভাবে কম গুরুতর এবং সংক্রমণ বেশি ছড়ায় না। এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গ হচ্ছে জ্বর, মাথাব্যথা, গাঁট ও মাংসপেশিতে ব্যথা এবং দেহে অবসাদ।


জ্বর শুরু হওয়ার পর দেহে গুটি দেখা দেয়। এসব গুটি শুরুতে দেখা দেয় মুখে। পরে তা ছড়িয়ে পড়ে হাত এবং পায়ের পাতাসহ দেহের সব জায়গায়।


এই গুটির জন্য রোগী দেহে খুব চুলকানি হয়। পরে গুটি থেকে ক্ষত দেখা দেয়। জল বসন্তের মতই রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠলেও দেহে এসব ক্ষত চিহ্ন রয়ে যায়। রোগ দেখা দেওয়ার ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠেন।


১৯৫৮ সালে বানরের দেহে এই ভাইরাস প্রথম শনাক্ত হওয়ায় এর নামকরণ হয় মাঙ্কিপক্স। যদিও এখন ইঁদুরকেই বিস্তারের প্রধান পোষক হিসেবে সন্দেহ করা হচ্ছে।এই রোগে আক্রান্ত শিশু, গর্ভবতী নারী এবং যাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল বিশেষ করে এইচআইভি রোগীদের ক্ষেত্রে উচ্চ জটিলতার ঝুঁকি থাকে।



এমপক্স ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ যেমন- যৌন সম্পর্ক, গায়ে গা লাগা ও অন্যজনের খুব কাছে গিয়ে কথা বলা বা নিঃশ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে ছড়ায়। তবে বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়-এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি।


বর্তমানে ভাইরাসটি খুব দ্রুত ছড়াতে থাকায় বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।


বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা কী?


ডব্লিউএইচওর সর্বোচ্চ সতর্ক ব্যবস্থাই হচ্ছে ‘বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা’। যখন কোনো রোগ নতুন বা অস্বাভাবিক মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ে, তখন প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং তহবিল জোরদার করার লক্ষ্যে এ সতর্কবার্তা ঘোষণা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us