শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে ইন্টারনেট বন্ধ ও চালু করার বিষয়টি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রশাসনিক অনুমোদন ব্যতিরেকে তখনকার প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় সম্পন্ন করা হয়। ইন্টারনেট বন্ধের সাথে ডেটা সেন্টারে আগুন লাগার কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সরকার পতনের পর গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ১৭ জুলাই মধ্যরাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়।