ক্যানসার একটি পরিবারে দুঃস্বপ্নের মতো। কোনো পরিবারের কেউ এ রোগে আক্রান্ত হলে তারাই জানেন কতটা দুঃস্বপ্ন তাদের তারা করে। অনেকে সর্বস্বান্ত হন এর চিকিৎসা করে। তবে সময়মতো ক্যান্সার ধরা পড়লে রোগীর চিকিৎসা সহজ হয়, জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনাও বেশি থাকে।
ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার পেছনের কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে, খারাপ জীবনধারা, ধূমপান, বিকিরণ ও যে কোনও ধরণের রাসায়নিকের সংস্পর্শ। এছাড়া বংশগত ধারা থেকেও ক্যান্সার হতে পারে।
যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে- বাবা-মা বা দাদা-দাদীর কারও থেকে থাকে, তবে এটি আরও প্রজন্ম ধরে চলতে পারে। পরিবারের কারও আগে ক্যান্সার হয়ে থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে এই ঝুঁকি বাড়ে। প্রথম প্রজন্মে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে সন্তান পর্যন্ত। তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরি যাতে সময়মতো এই মারণ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।