জনপ্রিয়তায় রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বী শক্তিশালী হলেও রাষ্ট্রযন্ত্র পক্ষে না থাকলে তাদের কোণঠাসা করে রাখা যায়, অন্তত ক্ষমতাসীনেরা মরিয়া হয়ে সেই চেষ্টা করে। কীভাবে, কতটা আত্মঘাতী পথে কাজটি হতে পারে এবং এর ফল কী দাঁড়ায়, তার একটা করুণ দৃশ্যায়ন চলছে এখন পাকিস্তানে। সেখানে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ পাকিস্তান বা পিটিআইকে নিষিদ্ধ করতে চাইছে ক্ষমতাসীনেরা। অথচ জনসমর্থনে এটা এখন দেশটির প্রধান দল।
ইমরানকে নির্মূল করার অভিযান যেভাবে শুরু
দক্ষিণ এশিয়ার দেশে দেশে রাজনৈতিক পরিভাষার নিজস্ব স্থানীয় চরিত্র আছে। যেমন ভারতে ক্ষমতাসীনেরা প্রতিপক্ষকে জনগণের সামনে ‘অ্যান্টি ন্যাশনাল’ বা ‘দেশদ্রোহী’ বলে সম্বোধন করে। বাংলাদেশে অনেক সময়ই বিরুদ্ধ মতাবলম্বীদের ‘পাকিস্তান চলে যেতে’ বলা হয়। আর পাকিস্তানে এখন বিরোধী মতগুলোকে তকমা দেওয়া হয় ‘ডিজিটাল সন্ত্রাসী’ বলে।