“ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর থেকেই অশান্তিতে দিন পার করছি কয়দিন। বৃষ্টির পানিতে থাকার ঘর, রান্নাঘর, এমনকি টয়লেট– সব ডুবে গিয়েছিল। ওই বৃষ্টির পর তিন-চারদিন পর্যন্ত বিছানা থেকে পা নামাইলেই পানিতে পড়তে হয়েছে। এই কয়টা দিন না ছিল খাওয়া-দাওয়া, না ছিল গোসল। ঘর ডুইবা নিজের বাড়িতেই ভাসমান ছিলাম আমরা।"
প্রখর রোদের মধ্যে খোলা আকাশের নিচে রান্না করার সময় কথা বলছিলেন ঢাকার পূর্ব জুরাইনের কুসুমবাগ এলাকার নাজনীন আক্তার।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ঝরা বৃষ্টিতে ডুবে যায় জুরাইনের অনেক এলাকা। পরে বিভিন্ন স্থানের পানি সরলেও কোথাও কোথাও এখনো জলাবদ্ধ হয়েই আছে।