স্থায়ী ‘শিক্ষা কমিশন’ কেন প্রয়োজন

প্রথম আলো ড. নাদিম মাহমুদ প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫০

দেশের সামগ্রিক টেকসই উন্নয়নের এসব খাতের সংস্কার যেমন জরুরি, তেমনি সে অনুযায়ী কর্মপন্থা প্রণয়নও প্রয়োজন। শিক্ষা কমিশন শুধু সময়ের দাবি নয়, সরকারের হাতে নেওয়া ছয়টি সংস্কারকে বাস্তবিক রূপ দিতে আধুনিক শিক্ষার নীতিমালা প্রণয়ন আবশ্যিক হয়ে উঠেছে। ‘শিক্ষা কমিশন’ ব্যতীত দেশের শিক্ষার সামগ্রিক মান যেমন উন্নতি করা সম্ভব হবে না, তেমনি সংস্কারে গড়া আধুনিক বাংলাদেশকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে ‘শিক্ষা’–ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।


আগের শিক্ষানীতিগুলো কেমন ছিল


স্বাধীনতার পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে দেশে যেসব শিক্ষা কমিশন হয়েছিল, সেগুলোর উদ্দেশ্য ছিল মূলত শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, আধুনিকায়ন এবং জাতীয় উন্নয়ন ও চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি কার্যকর শিক্ষাকাঠামো গঠন করা।


১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টির পর মাওলানা আকরম খাঁ শিক্ষা কমিশন (১৯৪৯) এবং আতাউর রহমান খান শিক্ষা কমিশন (১৯৫৭) শিক্ষাকে একটি জাতীয় কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসতে চেয়েছিল, কিন্তু এ সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলিত ব্রিটিশ কাঠামোর ওপর নির্ভরশীল ছিল। আতাউর রহমান কমিশন অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনার সুপারিশ করেছিল, যা শিক্ষাকে আরও বেশি সাম্যবাদী করে তুলতে চেয়েছিল। কিন্তু পূর্ব বাংলার জন্য শিক্ষার বরাদ্দ অপ্রতুলতায় কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us