দেশে নারীদের ক্যানসারের মধ্যে জরায়ুমুখের ক্যানসার অন্যতম। এই ক্যানসারে আক্রান্ত নারীদের অত্যন্ত কষ্টকর, ব্যয়বহুল এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগ ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। তখন চিকিৎসা করলে তেমন সুফল পাওয়া যায় না। অথচ একটু সচেতন হলেই জরায়ুমুখের ক্যানসার প্রতিরোধ এবং দ্রুত রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব। এ জন্য দরকার নিয়মিত স্ক্রিনিং।
স্ক্রিনিং কেন করবেন
প্রথমত জরায়ুমুখ ক্যানসারের ঝুঁকিতে আছে কি না, তা নিশ্চিত হতে।
কোনো ধরনের উপসর্গ অনুভব করলে অবশ্যই টেস্ট করতে হবে।
ঝুঁকিমুক্ত থাকার পরও সুরক্ষা নিশ্চিতে করণীয়গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে।
ঝুঁকিতে পড়ার বিষয়টি জানলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।