ব্যাংক একীভূত হলে কার লাভ, কার ক্ষতি

প্রথম আলো শহীদুল জাহীদ প্রকাশিত: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৮

আর্থিক বাজার এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সময়ের প্রয়োজনে অর্থাৎ চাহিদা ও জোগানের বিবেচনায় সংস্কারের প্রয়োজন হয়। যুগে যুগে অর্থনীতির অন্যান্য ভিত্তিমূলের মতো ব্যাংকিং খাত তো বটেই, অন্যান্য অ-ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানেও ছোট-বড় সংস্কার হয়েছে। তাই ব্যাংকিং খাতে সংস্কার তথা একীভূতকরণ অথবা অধিগ্রহণের যে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে, তা মোটেই নতুন কিছু নয়।


আর্থিক খাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের অবস্থান


প্রথমেই বলতে হয় যে বাণিজ্যিক ব্যাংক আর্থিক বাজারে একটি মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্যিক ব্যাংক পুঁজিবাজারের কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। অর্থবাজারের প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাণিজ্যিক ব্যাংক দীর্ঘ মেয়াদে ঋণ দিতে পারে না। বাণিজ্যিক ব্যাংক মূলত জনগণের কাছ থেকে তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ বিভিন্ন নামে আমানত হিসেবে জমা রাখে এবং জনগণের কাছে আমানতলব্ধ অর্থ ঋণ হিসেবে বিতরণ করে।

ঋণ প্রদানের মাধ্যমে এসব বাণিজ্যিক ব্যাংক সুদ আয় করে এবং আমানতের বিপরীতে তারা সুদ ব্যয় প্রদান করে। সুদ আয় ও সুদ ব্যয়ের পার্থক্যই হচ্ছে বাণিজ্যিক ব্যাংকের আয়ের প্রধানতম উৎস, যা ‘স্প্রেড’ নামে পরিচিত। বাণিজ্যিক ব্যাংক যেসব ঝুঁকি বহন করে, তাদের মধ্যে এই ‘স্প্রেড-ঝুঁকি’ অন্যতম। এসব ব্যাংক যেকোনোভাবেই ‘স্প্রেড-ঝুঁকি’ সর্বনিম্ন রেখে উচ্চতর মুনাফা করতে চায়।


‘স্প্রেড-ঝুঁকি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যাংকগুলোর খুব বেশি বেগ পেতে হয় না। কারণ, তারা বেশি সুদে বিনিয়োগ করতে পারলে আমানতকারীদের বেশি সুদ প্রদান করে আবার বিনিয়োগের সুদের হার কম হলে তারা আমানতকারীদের কম সুদ প্রদান করে। এভাবে তারা প্রতিনিয়ত একটি পরিমিত ‘স্প্রেড’ বা মুনাফা অর্জন করে।


বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থনীতির মৌলিক কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান নয়। এসব প্রতিষ্ঠান কোনো দ্রব্যসামগ্রী সরাসরি উৎপাদন করে না; বরং অর্থনীতিতে সহায়ক কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সেবাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা পালন করে। বাণিজ্যিক ব্যাংক আর্থিক ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান হলেও এর ধরনে ভিন্নতা লক্ষণীয়। সেই ধারণায় ব্যাংকিং এবং অ-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান এরূপ বিভাজন পরিলক্ষিত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us