ন্যাটো ভজঘট পাকিয়ে ফেলেছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া কি জিততে চলেছে

প্রথম আলো স্টিফেন ব্রায়েন প্রকাশিত: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৩

ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাজ্য একটি নৌচুক্তি করার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে। এর মধ্য দিয়ে ভলোদিমির জেলেনস্কির নেতৃত্বে ডুবতে বসা একটি দেশকে সামরিক সহায়তার পরিমাণ দ্বিগুণ করছে তারা। জার্মানিও ইউক্রেনকে অস্ত্রসহায়তা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যদিও বাস্তবে তাদের অস্ত্রের মজুত খালি হয়ে এসেছে। যুক্তরাজ্য ও জার্মানি তাদের অর্থভান্ডার ও অস্ত্রভান্ডার খালি করে ফেলছে।


যুক্তরাষ্ট্রও একই চেষ্টা করে চলেছে। ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত বিল গার্টেজ-এর একটি নিবন্ধ থেকে জানা যাচ্ছে, তাইওয়ানকে সহায়তা করার জন্য চীনা কমিউনিস্ট পার্টি-সংক্রান্ত হাউস সিলেক্ট কমিটির চেয়ারম্যান মহৎ একটি ধারণা হাজির করেছেন। ধারণাটি হলো, যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রভান্ডার থেকে তাইওয়ানকে বাতিল অস্ত্র দেওয়া। এর কারণ হলো, তাইওয়ানকে নতুন অস্ত্র দেওয়া প্রায় অসম্ভব একটা ব্যাপার।


নিবন্ধটিতে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনার জন্য তাইওয়ান ২ বিলিয়ন ডলার দিলেও সেই অস্ত্র তাদের দেওয়া হয়নি। তিন বছর আগে এসব অস্ত্র কেনার চুক্তি করলেও ২০২৯ সালের আগে সেগুলো তাইপের কাছে পৌঁছাবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।


যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাশিল্পের এই দুর্বলতা ও সমস্যার কারণ হলো তীব্র জনবলসংকট। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, ন্যাটোর দেশগুলোও একই সংকটে পড়েছে।


জার্মানির বর্তমান সরকার খুব দ্রুত তাদের রাজনৈতিক সমর্থন হারিয়ে ফেলছে। এ পরিস্থিতিতে জার্মান পার্লামেন্টে সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক নিয়োগের জন্য কোনো ভোট হলে সেটা তাদের জন্য রাজনৈতিক আত্মহত্যা হবে। জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরিস পিসটোরিয়াস সমস্যাটি বুঝতে পারলেও জনসমর্থন ফিরে পাওয়া যায়, এমন কোনো সমাধান তাঁর হাতে নেই।


জার্মানির রাজনীতি দ্রুত ডানপন্থার দিকে ঘুরে যাচ্ছে। জার্মানির ডানপন্থী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানির (এএফডি) পক্ষে ভোটারদের সমর্থন বেড়ে চলেছে। এএফডি এখন পর্যন্ত বাধ্যতামূলক নিয়োগের পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেয়নি। কিন্তু রাশিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পক্ষে তারা। এ ছাড়া ইউরোপের প্রতিরক্ষার জন্য ব্যয় বাড়ানোর উদ্যোগের বিরুদ্ধে এএফডি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us