ইটভাটার দাপটে অসহায় নদী বসতি বিদ্যালয়

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৩৭

গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে জনবসতি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে গড়ে উঠেছে সারি সারি ইটভাটা। আইনের তোয়াক্কা না করে রাজনৈতিক পরিচয়ে এসব অবৈধ ইটভাটা চালাচ্ছেন মালিকেরা। বাড়ছে পরিবেশদূষণ। স্থানীয় জনগোষ্ঠী এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কষ্ট পাচ্ছে। তবে ইটভাটার মালিকেরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিবাদ করার সাহস পান না এলাকাবাসী। পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানও কোনো কাজে আসছে না।


উপজেলা প্রশাসন সূত্র বলেছে, শ্রীপুর উপজেলায় ২০২১ সালে ইটভাটা ছিল ২২টি। বর্তমানে আছে ১৬টি। এর মধ্যে বৈধ ইটভাটা মাত্র একটি।


এক গ্রামেই ১১ ইটভাটা


শ্রীপুর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ইটভাটা রয়েছে গোসিংগা ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে। সেখানে সারিবদ্ধভাবে ১১টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে চারটি ইটভাটা আপাতত বন্ধ। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা যায়, ইটভাটাগুলোর একপাশে শীতলক্ষ্যা নদী। আরেক পাশে চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো লতিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লতিফপুর উচ্চবিদ্যালয়, লতিফপুর আশরাফুল উলুম আলিম মাদ্রাসা এবং লতিফপুর কিন্ডারগার্টেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ৫০০ মিটারের মধ্যেই কমপক্ষে একটি করে ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে লতিফপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০ মিটার দূরে এলবিএম ব্রিকস।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক স্কুলশিক্ষক বলেন, ‘এই চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শত শত শিক্ষার্থী পড়ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দুর্বলতার কারণে আইনের তোয়াক্কা না করেই এসব ইটভাটা গড়ে উঠেছে। আমরা অনেক অভিযোগ করেছি, কোনো কাজ হয় না। এলাকাবাসী ভয়ে প্রতিবাদও করে না।’ 


এ নিয়ে কথা হয় লতিফপুর উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী তামান্না আক্তারের সঙ্গে। সে জানায়, ইটভাটার কালো ধোঁয়া ভেসে আসে স্কুলেও। অনেক সময় খুব খারাপ লাগে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us