প্রান্তিক চাষিদের এ বছর লাভ তো ও বছর ক্ষতি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:৩২

আওয়াল হোসেন ২০ বছর ধরে আলু চাষ করছেন। ৭৫০ বস্তা (প্রতিটি ৬৫ কেজির) আলু হিমাগারে রেখেছিলেন। এর অর্ধেক ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। বাকি অর্ধেক বিক্রি হলে ২০২০ সালের প্রায় আট লাখ টাকার লোকসান উঠে আসবে। কিন্তু আগামী বছর তিনি আর আলু চাষ করবেন না। তাঁর বক্তব্য, এবার ভালো দাম পেলেও পরেরবার তা না–ও পেতে পারেন। কারণ, এই মৌসুমে বেশি দাম পেয়ে চাষিরা আগামীবার ব্যাপক হারে আলু চাষ করবেন এবং আবার পথে বসে যাবেন। কারণ, ২০ বছরে তিনি বুঝে ফেলেছেন যে দেশে চাহিদা আর জোগানে সমন্বয় করার কোনো উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নেই।


রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ঈদলপুর গ্রামের আওয়াল হোসেন প্রথম আলোকে জানান, ২০২০ সালে তিনি এক হাজার মণ আলু হিমাগার থেকে বের করতে পারেননি। তাই হিমাগার কর্তৃপক্ষ সেই আলু নিলামে বিক্রি করে দিয়েছিল। এমন অবস্থার মুখে যেন আর পড়তে না হয়, সে জন্যই তিনি আলু চাষ না করে বাঁচতে চান।


আওয়াল হোসেন জানান, হিমাগারে আলু রাখার জন্য দুই রকমের বুকিং পদ্ধতি রয়েছে—‘লুজ বুকিং’ ও ‘পেইড বুকিং’। লুজ বুকিং হলো আলু বিক্রি করে হিমাগারমালিককে ভাড়া শোধ করতে হয়। এবারের লুজ বুকিংয়ের রেট হচ্ছে ৩৬৫ টাকা বস্তা। আর পেইড বুকিং হলো আলু রাখার সময়ই ভাড়ার টাকা শোধ করতে হয়। এবারের বুকিং রেট ২২৬ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us