গ্লুকোমা হলে চোখের অপটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অপটিক স্নায়ু রেটিনা থেকে চাক্ষুষ তথ্য বহন করে মস্তিষ্কে চিত্রটি ব্যাখ্যা করে। গ্লুকোমার প্রধান কারণ চোখের ভেতরে চাপ বেড়ে যাওয়া।
গ্লুকোমা যেকোনো বয়সে হতে পারে। তবে বয়স্ক ব্যক্তিদের বেশি হয়। গ্লুকোমা প্রাথমিক অবস্থায় ধরা না পড়লে দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা থাকে। গ্লুকোমার কারণে হারানো দৃষ্টিশক্তি আর ফেরানো যায় না। তাই শুরুতেই রোগনির্ণয় ও প্রতিরোধই একমাত্র উপায়।
সাধারণত তিন ধরনের গ্লুকোমা দেখা যায়—ওপেন অ্যাঙ্গেল (দীর্ঘস্থায়ী) গ্লুকোমা। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির চোখে ধীরে ধীরে তরল নিষ্কাশন আটকে যায়। ড্রেনেজ কোণ খোলা থাকায় একে ওপেন অ্যাঙ্গেল বলে। এতে চোখের ভেতরে ধীরে ধীরে চাপ বাড়ে।