নারীদেহে অবাঞ্ছিত লোম হলে করণীয়

সমকাল প্রকাশিত: ০৮ অক্টোবর ২০২৩, ১০:২৪

মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোম নিয়ে অনেকেই বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। অবাঞ্ছিত এই লোমের উপস্থিতির নাম হার্সুটিজম। এটি কোনো রোগ নয়, তবে অনেক রোগের লক্ষণ।


লোমের বৃদ্ধিতে হরমোন : জন্মের পর যে লোম দেখা দেয়, সেগুলো একসময় ঝরে গিয়ে নতুন লোম গজায়। মানবদেহে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এসব লোমকে বলা হয় ভেলাস লোম। এদের বৃদ্ধি হরমোনের ওপর নির্ভরশীল নয়। হরমোনের ওপর নির্ভরশীল লোমগুলো ৯টি স্থানে সীমাবদ্ধ। এগুলো হলো ওপরের ঠোঁট, থুতনি, বুক, হাত, পিঠের ঊর্ধ্ব ও নিম্নভাগ, পেটের ঊর্ধ্ব ও নিম্নভাগ এবং ঊরু। এসব স্থানের লোমের আধিক্যের অন্যতম প্রধান কারণ, অ্যান্ড্রোজেন নামক পুরুষালি হরমোনের আধিক্য। অনেক ক্ষেত্রে বংশগত কারণে এমনটি হতে পারে।


কোন রোগে বাড়ছে লোম : নারীদেহে পুরুষালি হরমোনের মূল উৎস হচ্ছে অধিবৃক্ক বা অ্যাড্রেনালিন নামক গ্রন্থি ও ডিম্বাশয়। কোনো কারণে ডিম্বাশয় কিংবা অ্যাড্রেনাল গ্রন্থিতে রোগ দেখা দিলে এমনটি হতে পারে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। জন্মগতভাবে অধিবৃক্ক গ্রন্থি যদি স্ফীত হয়ে যায়, তখন এমনটি হতে পারে। এ ছাড়া এসব স্থানের টিউমার, এমনকি ক্যান্সার অনেক ক্ষেত্রে এমন উপসর্গ তৈরি করতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিজম, কুশিং সিনড্রোম, এক্রোমেগালি নামক কিছু হরমোনঘটিত রোগেও এমনটি হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে কোনো কোনো রোগ ছাড়াও এমনিতেই নারীদেহে এমনটি হতে পারে। করণীয় : নারীদেহে অবাঞ্ছিত লোমের উপস্থিতি বাড়তে থাকলে দ্রুতই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। বিশেষ করে হঠাৎ অল্প সময়ের মধ্যে অত্যধিক লোমের আবির্ভাব খারাপ কিছু নির্দেশ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us