গণতন্ত্র শক্তিশালী না হলে গ্লোবাল সাউথ কখনই দাঁড়াতে পারবে না

বণিক বার্তা রুহুল আমীন প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০৬

ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গত বছর জি২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর এক বছর বাদে ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো এবারের সম্মেলন। এ দুটো ভেন্যুতে সম্মেলন আয়োজনের গুণগত পার্থক্য লক্ষণীয়। এমন একটি সময়ে নয়াদিল্লিতে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যখন সারা পৃথিবীতে অর্থনৈতিক অনগ্রসরতা ও ঝুঁকি, নিরাপত্তাগত হুমকি, পরাশক্তিদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, দক্ষিণ এশিয়াকে ঘিরে পরাশক্তিদের তৎপরতা চলছে। এমন সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর অর্থনৈতিক ফোরাম জি২০ সম্মেলন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল।


নয়াদিল্লিতে এ সম্মেলনের আগেই ভারতের নীতিনির্ধারকরা যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তাতে তারা চেয়েছেন গ্লোবাল সাউথ বা দক্ষিণ গোলার্ধের একটা নেতৃত্বের জায়গায় চলে যেতে। আমরা জানি, ভারত জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনে (ন্যাম) নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে ছিল। সেই পঞ্চাশের দশক থেকে অদ্যাবধি ন্যামকে তারা নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। এখন ভারত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের প্রত্যাশী। যখন ভারত খুব জোরালোভাবে এ দাবি উচ্চারণ করছে, সে সময়ে ভারতের তৃতীয় বিশ্ব বা গ্লোবাল সাউথের সমর্থন প্রয়োজন। নয়াদিল্লিতে জি২০ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে গ্লোবাল সাউথের বিভিন্ন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, নিরাপত্তাগত ও পরিবেশগত নানা সুবিধার লক্ষ্য ও অধিকার রক্ষায় ভারত যদি ভূমিকা রাখতে পারে, তাহলে এটি ভারতকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের অন্তর্ভুক্তকরণসহ দক্ষিণ এশিয়াসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ভারতের নেতৃত্ব খুব শক্তিশালী পর্যায়ে চলে যাবে। সম্মেলন উপলক্ষে ভারতের প্রস্তুতি দেখে সেটিই মনে হয়েছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us