বিদেশ থেকে আমদানি করেই দেশের ভোজ্যতেলের চাহিদার সিংহভাগ মেটানো হয়। প্রতিবছর আমদানি বাড়ছেও। তবে পরিমাণে কম হলেও বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের ভোজ্যতেল, নারকেল তেলসহ বেশ কয়েক ধরনের তেল রপ্তানিও হয়।
পাঁচ বছর ধরে একটানা এ ধরনের তেল রপ্তানি বাড়ছিল। কিন্তু সর্বশেষ গত ২০২২–২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে উৎপাদিত তেলের রপ্তানি হোঁচট খেয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া প্রধান ভোজ্যতেল হলো ধানের কুঁড়ার তেল ও শর্ষে তেল। এ ছাড়া সয়াবিন, পামতেল, তিলের তেল, নারকেল তেল, কালিজিরার তেলসহ মোট সাত ধরনের তেল রপ্তানি হয়। এর বাইরে অনিয়মিতভাবে রপ্তানি হচ্ছে ভুট্টা কিংবা তিসির মতো অপ্রচলিত তেলও।