ডেঙ্গু জ্বরে মাতৃমৃত্যু থেকে বাঁচতে হলে

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২৩:২৯

প্রসব-পরবর্তী সময়ে কোনো কারণ ছাড়া জ্বর এলে ডেঙ্গু ধরে নিতে হবে। এ সময় রোগীর ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কম বা বেশি–দুটোই ক্ষতিকর। তাই অবশ্যই রোগীকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দিতে হবে। ডেঙ্গু জ্বরে মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি তিন গুণ বেড়ে যায়। আর যদি ডেঙ্গু হেমোরেজিক হয়, সে ক্ষেত্রে মাতৃমৃত্যুর হার বেড়ে যায় ৪৫০ গুণ। সময়মতো রোগনির্ণয় ও চিকিৎসা পেলে এই মারাত্মক জটিলতা বা মৃত্যুহার ১ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব।প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর তেমন উপসর্গ থাকে না। উপসর্গের ধরন অনুযায়ী একে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।


গ্রুপ এ
যাঁদের সাধারণ জ্বরের মতো থাকে কিন্তু অন্য কোনো উপসর্গ থাকে না, তাঁদের বাসায় চিকিৎসা নিতে বলা হয় এবং বমি, তলপেটে ব্যথা, পাতলা পায়খানা, রক্ত পড়া ইত্যাদি বিপদচিহ্ন থাকলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হতে বলা হয়।


গ্রুপ বি 
মডারেট বা মাঝারি ডেঙ্গু। তাঁদের কারও বিপদচিহ্নের সঙ্গে হালকা রক্তপাত থাকতে পারে আবার না-ও পারে। কারও আবার তেমন কিছুই থাকে না। তবে হৃৎপিণ্ড ও কিডনির রোগ, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে অথবা রোগী গর্ভবতী হলে তাঁদের এই গ্রুপের আওতায় ধরা হয়; অর্থাৎ প্রসবের তারিখ যা-ই থাক, গর্ভাবস্থায় ডেঙ্গু হলে প্রটোকল অনুসারে রোগীকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে। 


গ্রুপ সি
সিভিয়ার বা জটিল ডেঙ্গু জ্বর। এই পর্যায়ে রোগীর লক্ষণীয় মাত্রায় রক্তপাত হতে পারে, শক বা অজ্ঞান হতে পারে, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে। এই গ্রুপের রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসাব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে সেবা দিতে হবে।


উপসর্গ
উচ্চ তাপমাত্রা, হাড় ভেঙে যাওয়ার মতো ব্যথার অনুভূতি। কিন্তু ভাইরাসের গঠন পরিবর্তনের কারণে উপসর্গের ধরনও বদলে যায়। এ সময় খুব জ্বর না থাকলেও পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া ও বমি থাকতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us