বাসায় কি ডেঙ্গুর জটিল রোগীর চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:৩১

অনেক হাসপাতালেই ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশিসংখ্যক রোগী আসছেন এ মৌসুমে। এসব রোগীর অনেকেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত। রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসক অনেককে পরামর্শ দিচ্ছেন হাসপাতালে ভর্তি হতে। কিন্তু হাসপাতালে জায়গা নেই। এমন পরিস্থিতিতে কী করা যায়? এমন রোগীর বাসায় চিকিৎসা নেওয়া কতটা নিরাপদ?


বাসায় চিকিৎসার ঝুঁকি


• স্যালাইন যে গতিতে দেওয়ার কথা, নার্সের অনুপস্থিতিতে তার গতি কমে গেলে কিংবা বেড়ে গেলে বাড়ির লোকেরা অনেক সময়ই বুঝতে পারেন না। আবার বুঝতে পারলেও তাঁদের পক্ষে সেটিকে ঠিক করে নেওয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু কম গতিতে স্যালাইন গেলে রোগীর পানির ঘাটতি রয়েই যাবে। অনেক সময় স্যালাইনের গতি একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। আর বেশি গতিতে স্যালাইন গেলে শরীরে পানি জমা হওয়ার ঝুঁকি থাকে।


• রোগী বাথরুমে গেলে স্যালাইন খুলে রাখা এবং বাথরুম থেকে ফিরে আসার পর পুনরায় স্যালাইন লাগানোর জন্যও প্রশিক্ষিত ব্যক্তির প্রয়োজন পড়ে।


• অনেক সময় স্যালাইনের লাইনে রক্ত চলে আসে কিংবা বাতাস ঢুকে যায়। কখনো স্যালাইনের জন্য করা ক্যানুলা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে সরে যায় এবং জায়গাটা ফুলে যায়। তাই ঠিক কোন মুহূর্তে যে প্রশিক্ষিত ব্যক্তির প্রয়োজন হবে, আগে থেকে তা ধারণা করা মুশকিল।


• রোগীর যে প্রতিদিন একই পরিমাণ স্যালাইনের প্রয়োজন হবে, তা নয়। তা ছাড়া রোজ রক্তের কিছু পরীক্ষাও করানো লাগতে পারে। এসব কিছুর জন্যই চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে থাকা জরুরি। বিশেষত শিশুদের ক্ষেত্রে একেক বেলাতেই বদলে যেতে পারে প্রয়োজনীয় স্যালাইনের পরিমাণ। তাই শিশুদের চিকিৎসা হাসপাতালেই হওয়া উচিত।


• হুট করে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে বাসায় তৎক্ষণাৎ কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না।


• বাসায় স্যালাইন দেওয়া হলে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকিও বেশি থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই

প্রথম আলো | ঢাকা মেট্রোপলিটন
সম্পাদকীয় ২ সপ্তাহ, ২ দিন আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us