ইলিশ এ বছর কেমন হবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ জুলাই ২০২৩, ০৯:৩২

পশ্চিমবঙ্গের লেখক কল্লোল লাহিড়ীর উপন্যাস ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’। এর কাহিনি নিয়ে নির্মিত হয়েছে ওয়েব সিরিজও। পাবনায় এই নামে একটি রেস্তোরাঁও চালু হয়েছে। উপন্যাসের মূল চরিত্র খুলনার মেয়ে ইন্দুবালার বাবার বাড়ি থেকে পাঠানো জোড়া ইলিশের তত্ত্ব যায় কলকাতার শ্বশুরবাড়িতে। বিয়ের পর প্রথম দিন নববধূ ইন্দুবালাকে শ্বশুরবাড়ির ছোট্ট বাগানে দাঁড় করিয়ে দেন শাশুড়ি।


বাগানে ইন্দু খুঁজে পায় পুঁইশাকের নতুন পাতা। সেই পুঁইশাকের সঙ্গে ইলিশের মাথা দিয়ে ‘ছ্যাঁচড়া’ রান্না করে। নতুন বউয়ের হাতের রান্না দারুণ স্বাদের হয়েছিল। ইন্দুবালার ‘অত বড় ডাকাত চেহারার স্বামী আধকড়াই ছ্যাঁচড়া একা নিজেই সাবাড় করেছিলেন’।


বাঙালির ইলিশপ্রীতি মাত্রাছাড়াই বটে। ইলিশে বাঙালির প্রেম পুরোনো, অকৃত্রিম। কিন্তু সাধ থাকলেও এখন ইলিশ অনেকের কাছে অধরা থেকে যায় এর দামের জন্য। কবি বুদ্ধদেব বসুর কথায়, ‘জলের উজ্জ্বল শস্য, রাশি-রাশি ইলিশের শব’ পড়ে থাকলেও তাকিয়ে দেখা ছাড়া অনেকেরই কিছু করার থাকে না; যদিও ফি বছর দেশে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে। আর এই বর্ষা মৌসুমেই সাধারণত ইলিশ ধরা পড়ে বেশি। সেই বুদ্ধদেব বসুর কবিতাতেই পাই, ‘এল বর্ষা, ইলিশ-উৎসব।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us