চলতি সপ্তাহে লিথুয়ানিয়ার রাজধানী ভিলনিয়াসের দিকে সমস্ত ইউক্রেনীয় নাগরিকের দৃষ্টি থাকবে। কারণ এখানেই ন্যাটোর নেতারা সম্মেলনে বসছেন। আমরা ইউরোপ তথা পশ্চিমের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছি কিনা তা এই সম্মেলনেই নির্ধারিত হবে।
যদিও ইউক্রেনের সব বাসিন্দা দৃশ্যত ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য আকুল আগ্রহে অপেক্ষা করছেন; তবে ১৮ মাস আগে রাশিয়ার হামলা আমাদের যে ভয়ংকর যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে, সেই যুদ্ধের বাস্তবতা আমাদের অনেক কঠিন কিছু শিক্ষা দিয়েছে। বাস্তব অবস্থা থেকে নেওয়া সেই শিক্ষার আলোকে বলতে পারি, ন্যাটোর সদস্য হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত করা খুব সহজ হবে না।
২০০৮ সালে ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য ন্যাটোর মহাসচিব বরাবরে পাঠানো আবেদনপত্রে আমি সই করেছিলাম। মাঝখানে এতগুলো বছর চলে গেল। কিন্তু এখনো মহাবিপর্যয় মাথায় নিয়ে ইউক্রেন ন্যাটোর বাইরেই পড়ে আছে।