ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা কেটেছে। ২০২০ সালের নকশাতেই বাকি নির্মাণকাজ হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই এক্সপ্রেসওয়ের তেজগাঁও পর্যন্ত অংশ খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
পান্থকুঞ্জসহ কয়েকটি স্থানে র্যাম্প ও পিলার নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আপত্তির কারণে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ থমকে যায়। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সব সেবা সংস্থা ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষের সভায় জটিলতার নিরসন হয়। সভায় ডিএসসিসির আপত্তিগুলো নাকচ হয়।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২০ সালে। তবে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১১ সালে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতার এই প্রকল্পে সরকার দিচ্ছে ২ হাজার ৪১৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। বাকিটা দেবে ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড (৫১ শতাংশ), চায়না শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল গ্রুপ (৩৪ শতাংশ) ও সিনোহাইড্রো করপোরেশন (১৫ শতাংশ)।