খালি বাসা রেখে ঈদে বাড়ি যাচ্ছেন, এই কাজগুলো করেছেন তো

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২৩, ১১:৩২

ঈদে বাড়ি যাওয়ার আগে কত কাজ। নিজেদের কেনাকাটা, প্রিয়জনের জন্য উপহার, টিকিট কাটা, ব্যাগ গোছানো। অনেকে এরই মধ্যে বাড়ির পথ ধরেছেন, অনেকে শেষ মুহূর্তের গোছগাছ করছেন। বাড়ি যাওয়ার আনন্দের মধ্যেও কিছু দুশ্চিন্তা থেকেই যাবে। যেমন ফাঁকা বাসার নিরাপত্তা। বাসা ছেড়ে যাওয়ার আগে কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিলে এই বাবদে চিন্তাটুকু দূরে রাখা যায়।


বাসার যেসব সরঞ্জাম বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, সেগুলোর প্রতি যত্নশীল হতে হবে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় দেখে নেন, যেসব সরঞ্জাম বন্ধ রাখা উচিত, সেগুলো ঠিকঠাকভাবে বন্ধ করা হয়েছে কি না। দরজা-জানালাও ভালোভাবে বন্ধ করেছেন কি না দেখে নেন। ভবনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদেরকেও সচেতন থাকতে অনুরোধ করে যাওয়া ভালো। বাড়ির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নানা উপায় জানালেন ঢাকার গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লায়েড হিউম্যান সায়ন্সের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. ফারহানা শরীফ।


মূল্যবান সামগ্রী ও অন্যান্য


প্রতিটি ঘরের সব দরজা-জানালা ভালোভাবে বন্ধ করে যেতে হবে। তবে রান্নাঘরের জানালার একটি পাল্লা কিছুটা খুলে রাখা ভালো। সে ক্ষেত্রে রান্নাঘরের জানালায় শক্তপোক্ত নেট লাগিয়ে রাখুন। তা ছাড়া রান্নাঘরের জানালা আংশিক খোলা রাখলে অবশ্যই রান্নাঘরের দরজাটা ভালোভাবে আটকে দিতে হবে। অর্থাৎ ভালো মানের তালা দিয়ে রাখতে হবে।


গ্যাস ও পানি


বাসার সব ঘরেই ভেন্টিলেশন বা বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা উচিত, বিশেষ করে রান্নাঘরে। ভালোভাবে চুলা ও পানির কল বন্ধ করুন। আপনি যখন ঈদের আনন্দে মেতে উঠেছেন, সেই সময় আপনার ফাঁকা বাসার রান্নাঘর কিন্তু মারাত্মক দুর্ঘটনার উৎস হয়ে থাকতে পারে। ঈদের পর ফিরে এলে যার শিকার হতে পারেন আপনি বা আপনার পরিবারের কোনো সদস্য। সুতরাং এই বিষয়ে হেলাফেলা চলবে না। ফিরে এসে ঘরে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করে এরপর চুলায় আগুন জ্বালাবেন, এর আগে লাইটার বা ম্যাচের কাঠিও ধরাবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us