ফাউন্ডেশনের শেইড রং ত্বকের সাথে না মিললে ব্যবহার করা হয় না।
আর শেইড না মেলার সমস্যাটা দেখা দেয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে অনলাইনে অর্ডার করার ফলে। কারণ এখানে পরখ করে কেনার সুযোগ নেই।
এই বিষয়ে ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ‘পারফেক্ট কর্পো’য়ের ভারতীয় ‘কান্ট্রি হেড’ তনুজ মিশ্র বলেন, “ফাউন্ডেশন বাছাই করার আগে নিজের ত্বকের ধরন সম্পর্কে ভালো মতো ধারণা থাকা জরুরি। ফাউন্ডেশন তৈরির ফর্মুলা বিভিন্ন হয়ে থাকে। আর ত্বকের ধরন ভেদে উপযুক্ত ফাউন্ডেশন বাছাই করে নিতে হয়।”
তিনি আরও বলেন, “শুষ্ক ত্বক আর্দ্র রাখে এমন তরল ফাউন্ডেশন বাছাই করতে হবে। তৈলাক্ত ত্বকে ‘ম্যাটিফাইং ফাউন্ডেশন’ অথবা পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা উপকারী। ত্বক ব্রণ প্রবণ হলে মৃদু, খনিজ ভিত্তিক ফর্মুলা বাছাই করা ভালো।”
ত্বকের আভা সম্পর্কে বোঝা
শীতল, প্রাকৃতিক বা উষ্ণ হতে পারে। ত্বকের রংয়ের আভা বুঝে সে অনুযায়ী ফাউন্ডেশন বাছাই করতে হয়।
উষ্ণ: ধমনী যদি দেখতে সবুজ বা সবুজাভ নীল হয় তাহলে ত্বকের ধরন উষ্ণ। হলুদ ও সোনালি আভা এই ধরনের ত্বকে বেশি মানানসই।
শীতল: ধমনী দেখতে নীলচে বা বেগুনি হয়ে থাকলে ত্বক শীতল আভা ‘কুল টোন’। রুপালি ধাঁচের রং এই ধরনের ত্বকে ভালো মানানসই।
প্রাকৃতিক টোন: ধমনিয় রং সবুজ বা নীল বোঝা না গেলে তা প্রাকৃতিক ‘টোন’। সোনারি ও রুপালি দুই ধরনের আভা বা টোন-ই এই ধরনের ত্বকের সাথে মানানসই।