You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সিইসি সিরিয়াস কি না সেটাই প্রশ্ন

আলী ইমাম মজুমদার স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ও সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব। কর্মজীবনে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি গাজীপুর, বরিশাল ও খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে দেশ রূপান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন এই জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সম্পাদকীয় বিভাগের সাঈদ জুবেরী

দেশ রূপান্তর : সম্প্রতি গাজীপুর, বরিশাল ও খুলনা সিটির নির্বাচন হয়ে গেল। এই তিন সিটির নির্বাচন নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?


আলী ইমাম মজুমদার : বেসিক পয়েন্ট যেটা ছিল দেশের প্রধান বিরোধী দল মানে আমাদের দেশের প্রধান বড় দুটি রাজনৈতিক দলের একটা বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। যে কারণে ভোটারদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা যে রকম হওয়ার কথা ছিল সেটা ছিল না। নির্বাচন ঘিরে দেশবাসীরও যেমন আকর্ষণ বোধ করার কথা ছিল, তাদেরও সেই পরিমাণ আকর্ষণ ছিল না। এটা গেল একটা দিক।

দেশ রূপান্তর : কিন্তু ভোটার উপস্থিতি তো খারাপ ছিল না, ভোটদানে উৎসাহেরও কমতি ছিল না। বিশেষ করে গাজীপুর ও বরিশালে...

আলী ইমাম মজুমদার : এটাকে ভালো বলা যাবে না। আপনি যেটা বললেন যে গড়ে শতকরা ৫০ জনের মতো ভোটে অংশ নিয়েছেন। অবশ্য গাজীপুরের নির্বাচনটা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ছিল। সেখানেও ভোটার ছিল শতকরা ৫০ জনের মতোই। কিন্তু স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কাউন্সিলর লেভেলের প্রার্থীদের জন্যই একদম তৃণমূল পর্যায় থেকেই ভোট দিতে মানুষ আসে। এ ক্ষেত্রে প্রার্থী ও ভোটারদের রাজনৈতিক দলের প্রতি আনুগত্যের চেয়েও বেশি কাজ করে ব্যক্তিগত সম্পর্ক। পাড়া, মহল্লাকেন্দ্রিক সামাজিক সম্পর্ক, সামাজিকতা ইত্যাদি অনেক বেশি ক্রিয়াশীল থাকে। এ জন্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমাদের দেশে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ভোটারের প্রতিনিধিত্ব থাকে। যদিও সার্বিক বিবেচনায় বললে বলতে হবে গাজীপুরে ভোটটা শান্তিপূর্ণই হয়েছে। কিন্তু ৫০ শতাংশের মতো ভোটার উপস্থিতিকে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ভোটার উপস্থিতি হিসেবে গণ্য করা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন