সবুজের বুকে ধূসর বিনির্মাণ

সমকাল সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২৩, ০১:৩১

মহাপরিকল্পনা ছাড়া একের পর এক কংক্রিটের ভবন নির্মাণের ফলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবুজ অঞ্চল হ্রাস পাইবার যেই চিত্র সোমবার সমকালে প্রকাশ পাইয়াছে, উহা আমাদের উদ্বিগ্ন না করিয়া পারে না। মাত্র এক দশকেরও কম সময়ে যদি প্রায় ৮৫ একর জমিতে অবকাঠামো নির্মিত হইয়া থাকে; প্রতিষ্ঠার পর হইতে বিগত অর্ধশতাব্দীতে উক্ত ক্যাম্পাসে প্রাণ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের মাত্রা সহজেই অনুমেয়। আমরা জানি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শুধু উহার বিদ্যায়তনিক উৎকর্ষের জন্যই নহে, শ্যামল ও সজল ক্যাম্পাসের জন্যও খ্যাতিমান।


স্মরণে রাখিতে হইবে, নিছক নৈসর্গিক দৃশ্য নহে; জীববৈচিত্র্য সুরক্ষায়ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রহিয়াছে অনন্য অবদান। আমরা দেখিয়া থাকি, ঢাকা এবং উহার চতুষ্পার্শ্বের বনভূমি ও জলাভূমি যখন ক্রমশ অপসৃয়মাণ, তখন প্রতি বৎসরই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি পাখির আগমন ঘটিয়া থাকে। উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সূত্র উদ্ধৃত করিয়া সমকালের আলোচ্য প্রতিবেদনে বলা হইয়াছে, নূতন করিয়া  তিনটি ভবন নির্মাণের জন্য যেই ২০ বিঘা ভূমি বরাদ্দ দেওয়া হইয়াছে, উহা জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ এলাকা। তথায় রহিয়াছে দেড় শতাধিক প্রজাতির বৃক্ষ এবং বিপুল সংখ্যক গুইসাপ, কাঠবিড়ালি, শিয়ালসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। যেই কারণে অত্র এলাকা ইতোমধ্যে ‘জাবি সুন্দরবন’ নামে পরিচিতি পাইয়াছে। ঐ এলাকায় ভবন গড়িয়া উঠিলে নিঃসন্দেহে এই সকল প্রাণী ও উদ্ভিদ হুমকির সম্মুখীন হইবে। এই চিত্র কোনোভাবেই কাম্য হইতে পারে না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের পদত্যাগ

প্রথম আলো | জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)
১ মাস, ২ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us