জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : দুই ছাত্রনেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩৭

৩ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক নারী ধর্ষিত হওয়ার ঘটনায় যখন ক্যাম্পাস তোলপাড়, তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।


উল্লিখিত ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আবাসিক হল থেকে অছাত্রদের বহিষ্কার করা হবে, যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাট শেষ হওয়ার পরও সেখানে জবরদস্তিভাবে বসবাস করছেন। তারা কিছু অছাত্রকে বহিষ্কার করতে পারলেও রাজনৈতিক ব্লকের কাউকে বের করতে পারেনি, ছাত্রলীগের নেতা পরিচয়ে সেখানে যাঁরা ‘স্থায়ী বাসিন্দা’ হয়ে গেছেন।

ক্যাম্পাসে ধর্ষণের বিচার ও অছাত্রদের হল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে  বাম ছাত্রসংগঠনগুলো লাগাতার আন্দোলন করে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে ছাত্র ইউনিয়ন কলাভবনের দেয়ালে ‘ধর্ষণ ও স্বৈরাচার থেকে আজাদি’ শিরোনামে একটি গ্রাফিতি বা দেয়ালচিত্র আঁকে। সেখানে এর আগে বঙ্গবন্ধুর একটি গ্রাফিতি ছিল। এরপরই কয়েকটি ঘটনা দ্রুত ঘটতে দেখা গেল।


বঙ্গবন্ধুর গ্রাফিতি মুছে ফেলার সঙ্গে জড়িতদের বহিষ্কারের দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেন ছাত্রলীগের দুই নেতা। পরে উপাচার্যের আশ্বাসে তাঁদের অনশন ভঙ্গ, ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি অমর্ত্য রায় ও  সাধারণ সম্পাদক ঋদ্ধ অনিন্দ্য গাঙ্গুলিকে এক বছরের জন্য বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। ২০ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমন এক ব্যক্তিকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি করা হয়েছিল, যিনি যৌন হয়রানির অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন এবং শাস্তি হিসেবে যাঁর পদাবনতি ঘটেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের পদত্যাগ

প্রথম আলো | জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)
১ মাস, ১ সপ্তাহ আগে

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us