গাজীপুর থেকে নূতন দিশা

জাগো নিউজ ২৪ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২৩, ০৯:৫০

গাজীপুর সিটি নির্বাচনে শাসক দল নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান হারলেন এক ৭০ বছরের অরাজনীতিক নারীর কাছে, এক মায়ের কাছে। নির্বাচনে জিতেছেন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। ভোটের ব্যবধান ১৬ হাজার হলেও একে শোচনীয় পরাজয়ই বলতে হচ্ছে। এতে আবার অনেকে গণতন্ত্রের পরাজয় দেখছেন, কারণ গণতন্ত্র নাকি এমন করে যাকে তাকে নির্বাচিত করে দেয়। তাই তাদের ভাষায় আজমতের অবমাননা গণতন্ত্রেরই অবমাননা।


অনেকে আজমতের মনোনয়ন ও তার নেতৃত্বের সমালোচনা করছেন, কেউ কেউ বলছেন আওয়ামী লীগের ভেতরকার দ্বন্দ্বই এমনটি করেছে। এমন সব প্রশ্ন ব্যথিত করবে ঠিকই। নেতৃত্বের সংজ্ঞা কী, গণতন্ত্রে প্রতিনিধিত্ব বলিতে কী বোঝায়, তা নিয়ে তাত্ত্বিক বিতর্কের সূত্রপাতও হয়েছে ফেসবুকে, টকশোতে। কিন্তু সত্য কঠিন।


ভুল মানুষ করেনি। এটাই নির্বাচনী গণতন্ত্রের মৌলিক চেহারা। ভুল করেছেন আজমত। শাসক দলের প্রতীক পেয়েই তিনি ভেবেছেন সব পেয়েছেন, কারণ দল তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে সম্মানিত করেছে। তিনি ভুলে গিয়েছিলেন যে ভোট জিনিসটি পুরস্কার নয়। ভোট দিলে কী পাব, সে বিচার করে নাগরিকরা ভোট দেয় না। যদি প্রশ্ন করা হয়, কী দেওয়ার অঙ্গীকার করে আজমত ভোট লড়েছেন?


তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট ছিল এবং তিনি মূলত সদ্য বিদায়ী মেয়র, জনগণের রায় পাওয়া জায়েদা খাতুনের ছেলের গীবত গেয়েছেন শুধু। কোনো নির্দিষ্ট কর্মসূচি তাঁর ছিল না। নিজের সিনিয়রিটি, জাতীয় স্তরে পরিচিতি, এ সবের উপর নির্ভর করেই তিনি তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। প্রমাণিত হয়েছে, বাস্তবে গাজীপুরে তাঁর কোনো প্রভাব নেই।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us