এরদোয়ানকে কেন হারানো সম্ভব হয়নি

প্রথম আলো মারুফ মল্লিক প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২৩, ০৭:০৪

রাজনীতিতে নতুন জীবন পেলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়েপ এরদোয়ান। বলা যায় হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন। দেশি-বিদেশি নানা ধরনের পাহাড়সম চাপকে মোকাবিলা করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রথম দফা নির্বাচনে শীর্ষে থেকেই শেষ করলেন। ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে না পারলেও দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে নিশ্চিতভাবেই এগিয়ে থেকে শুরু করবেন।


বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানাচ্ছে, নির্বাচনপূর্ব জনমত জরিপগুলোয় বলা হচ্ছিল, এবারের নির্বাচনে এরদোয়ানের দুই দশকের শাসনক্ষমতার অবসান ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু নির্বাচনে এসব জনমত জরিপ প্রতিফলিত হয়নি। বরং উল্টো এরদোয়ানই অল্পের জন্য প্রথমবারেই সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ হারিয়েছেন। তবে এই ফলাফলেও এরদোয়ানসহ একেপির নেতা-কর্মীরা উৎফুল্ল ও উল্লসিত। এই ফলাফলকে তাঁরা বিজয় হিসেবেই বিবেচনা করছেন। গতকাল সোমবারও আঙ্কারায় সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন একেপির সমর্থকেরা।


কামালপন্থী সিএইচপির কেমাল কিলিচদারওলু নির্বাচনে হেরে যাচ্ছেন এটা নিশ্চিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এরদোয়ান গত রোববার মধ্যরাতেই ইস্তাম্বুল থেকে আঙ্কারায় একেপির সদর দপ্তরে চলে আসেন। সেখানে বিকেল থেকেই হাজারো নেতা-কর্মী অবস্থান করছিলেন। এরদোয়ান দলের সদর দপ্তরের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণে বলেন, আগামীকাল থেকে তুরস্কে এক নতুন ভোরের সূচনা হবে। পরবর্তী ১০০ বছরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। এ সময় তিনি বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনোও ছাড় দেওয়া হবে না।


সন্ত্রাসী বলতে তিনি কুর্দি পিকেকে ও ফেতুল্লা গুলেনের অনুসারীদের বুঝিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। বোঝাই যাচ্ছে, ভবিষ্যতে তাঁদের ওপর চাপ আরও বাড়তে পারে। কারণ, নির্বাচনী প্রতিটি জনসভায় তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী কেমাল কিলিচদারওলুর সঙ্গে ফেতুল্লা গুলেন ও পিকেকের সংযোগ থাকার অভিযোগ করেছেন। ভোটের ফলাফলে এই সংযোগের প্রতিফলনও ঘটেছে। কুর্দি এলাকায় কেমাল কয়েক গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন এরদোয়ানের থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us