একঘরে আফগানিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছে তাদের ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী পাকিস্তান ও চীন। নিরাপত্তার উন্নতি এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়াতে ইসলামাবাদ ও বেইজিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছে কাবুল।
বিরল এক সফরে শনিবার ইসলামাবাদে যান আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি।
আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে কোনও দেশ স্বীকৃতি দেয়নি। ২০২১ সালের আগস্টে ক্ষমতা দখলের পর থেকেই শরিয়াহ ভিত্তিক রক্ষণশীল শাসন ব্যবস্থা চালু করেছে তালেবান সরকার। নারীদের বিভিন্ন অধিকার খর্ব করা হচ্ছে। নারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ থেকে শুরু করে এনজিওতে কাজের ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে তারা। নারীদের জনসমাগম স্থানে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ, উচ্চ মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এ বিষয়ে সমালোচনার ঝড় উঠে পশ্চিমা বিশ্বে। তালেবান প্রশাসনকে কঠোরভাবে সতর্কও করেছে যুক্তরাষ্ট্র।