চবি ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, বিয়ে–গর্ভপাত জানে না পরিবার

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২৩, ২১:১৯

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হল থেকে ব্যবস্থাপনা বিভাগের এক ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধারের ঘটনার পর অনেক নতুন তথ্য বেরিয়ে আসছে। ওই ছাত্রীর স্বামীর দাবি, বিশেষ পরীক্ষার জন্য অনুমতি না পাওয়ায় হতাশা থেকে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে বিভাগ কর্তৃপক্ষ বলছে, সেই ছাত্রী বিশেষ পরীক্ষার জন্য আবেদন করেননি। তাঁর বিয়ের বিষয়েও জানে না পরিবার। এর মধ্যে একবার গর্ভপাতও করানো হয়েছে।


অন্যদিকে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে কীভাবে এবং কারা মরদেহ উদ্ধার করল এ বিষয়ে কারও সুস্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ওই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও হল প্রশাসনের কেউ ছিলেন না। এ ছাড়া ওই কক্ষের দরজা ভেতর থেকে লাগানোও ছিল না। এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত কমিটি গঠনের কথা বললেও পরে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। 


সব মিলিয়ে আবাসিক হলে ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে রহস্যের জট খুলছে না। তবে এই ঘটনায় ওই ছাত্রীর পরিবার কোনো মামলা বা অভিযোগ করেনি। হাটহাজারী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। 


গতকাল শনিবার বিকেল ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন নাহার হলের একটি কক্ষে ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্ত শেষে আজ রোববার বিকেলে মরদেহ তাঁর বাড়ি লালমনিরহাট সদরের নায়েকগর হারাটি গ্রামে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। 


বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ওই ছাত্রী তৃতীয় সেমিস্টারে ফলাফল ছিল সিজিপিএ ৩ দশমিক ৯০। গত ৯ মার্চ শুরু হয় ৪র্থ সেমিস্টারের পরীক্ষা। কিন্তু অসুস্থ থাকায় পাঁচটি কোর্সের মধ্যে তিনটির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন তিনি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us