মৃগীরোগ সম্পর্কে প্রকৃত সত্যটা জেনে রাখুন

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৫২

মৃগীরোগ স্নায়ুতন্ত্রের জটিল রোগ। সুস্থ স্বাভাবিক একজন ব্যক্তি যদি হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে কাঁপুনি বা খিঁচুনির শিকার হয়, চোখ-মুখ উল্টিয়ে ফেলে কিংবা কোনো শিশুর চোখের পাতা স্থির হয়ে যায়, একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকে অথবা মানসিকভাবে সুস্থ কোনো ব্যক্তি যদি অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে, তাকে মৃগীরোগী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। এসব অস্বাভাবিকতা মস্তিষ্কের অতিসংবেদনশীলতার কারণে হয়ে থাকে।


মানবদেহের সব কার্যাবলী পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় মস্তিষ্কের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে। কোনো কারণে মানবদেহের কার্যপরিচালনাকারী মস্তিষ্কের স্নায়ুতন্ত্রের উদ্দীপক ও নিবৃত্তিকারক অংশদ্বয়ের কার্যপ্রণালির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে মৃগীরোগের লক্ষণগুলো দিয়ে থাকে। মস্তিষ্কের অতি সংবেদনশীলতা ছাড়াও ব্রেইন টিউমার, স্ট্রোক, মাথায় আঘাত ও রক্তপাত, রক্তশিরায় সমস্যা, ব্রেইনের পুরনো ক্ষত, ইনফেকশন, মাত্রাতিরিক্ত জ্বর, মানসিক প্রতিবন্ধকতা, অ্যালঝেইমার, নেশাজাতীয় ওষুধ সেবন, শরীরের লবণ, ভিটামিন বা খনিজ হ্রাস পাওয়া এবং ডায়াবেটিস থেকেও মৃগীরোগ দেখা দিতে পারে। মৃগীরোগের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বারবার খিঁচুনি ও এর উপসর্গে আক্রান্ত হওয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us