‘কৃত্রিম শেয়ারবাজার’ কার ও কী কাজে লাগছে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩৪

তিন বছর ধরে দেশের শেয়ারবাজার রূপ নিয়েছে ‘কৃত্রিম’ বাজারে। যার ফলে বাজারের বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কারা এ কৃত্রিম বাজারের সুফলভোগী, তা নিয়ে বড় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।


স্বাভাবিক শেয়ারবাজারকে ‘কৃত্রিম’ বাজারে রূপ দিয়েছে শেয়ারের বেঁধে দেওয়া ‘সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস’। বাজারের সব পক্ষই এখন ফ্লোর প্রাইস যন্ত্রণায় ভুগছে।  


২০২০ সালে করোনার প্রকোপ শুরুর পর ওই বছরের ১৯ মার্চ শেয়ারবাজারে প্রথম ‘ফ্লোর প্রাইস’ ব্যবস্থা চালু করা হয়। এর মাধ্যমে শেয়ারের সর্বনিম্ন একটি দাম বেঁধে দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট ওই সীমার নিচে নামতে পারছে না। মূলত বাজারের পতন ঠেকাতেই এ ব্যবস্থা চালু করা হয়।


কিন্তু গত তিন বছরে এই ফ্লোর প্রাইস বাজারকে বলতে গেলে অকার্যকর এক বাজারে পরিণত করেছে। তবে মাঝে একাধিকবার ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার ও সমন্বয় করা হয়েছে। তবে বাজার স্বাভাবিক ধারায় না ফেরায় তা আবার ফিরে এসেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বলছে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সাময়িক এ ব্যবস্থা।


পড়তি বাজারে এখনই এই ফ্লোর প্রাইস তোলা হবে না বলে সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার ঘোষণা দিয়েছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম। তিনি বলেছেন, বাজার তার স্বাভাবিক ধারা তথা ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরলে ব্যবস্থাটি তুলে নেওয়া হবে। ফলে কখন এটি উঠবে বা বর্তমান ব্যবস্থায় আদৌ বাজার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরবে কি না, তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us